মা আমি যাবো নামতা পড়ে
সকাল থেকে সন্ধ্যে বেলায়
তুমি আমার আশে-পাশে,
আমি তোমার কোলটি জুরে থাকবো ঘেষে
মা, আগে কেন এতো বকতে সে তো বুঝতে পারিনি
আজ যখন সময় গেছে পেরিয়ে, শোনায় বিদায়-ধ্বনি
ও মা ! শুনতে কি পাশ তুই তোর্ ছেলের কান্না, ও মা!
শুনতে কি পাশ তুই তোর্ ছেলের কান্না, ও মা?
তবে একটা কথা মা
শোনো না মা!
আমার এই কান্না,
তুমি বকবে মারবে বলে আমি আর কাঁদছি না
সেদিনের দেয়া শাস্তিতে অভিমানী ঠোঁট
আজ হয়েও স্বাধীন আমি করছি ছট-ফট
ও মা ! শুনতে কি পাশ তুই তোর্ ছেলের কান্না, ও মা!
মা তুমি মারবে বলে,
মারবে বলে ভাগতে গিয়ে, পরে গিয়ে
ঠোঁট ফাটিয়ে কেঁদেছি কতো
তুমি জানোনা মা
আরও কিছু কথা আছে,
বলা হয়নি মা
biscuit-এর কৌটো ছিলো আমার deewana
যদি সকালে এক প্যাকেট আনা হতো,
দুপুরের মধ্যেই ফুরিয়ে যেতো,
তবে বিশ্বাস করো মা
আমি আজকাল,
আগের মতো বিসকুট-ই খাই না
বড়ো হয়ে গেছে তোর ছেলে
বড়ো বড়ো চাহিদার মেলে,
বড়ো হয়ে গেছে তোর ছেলে,
তোর ছেলে মা !
(আজও মনে পরে যায়)
বাংলা পড়তে বসলে করতাম ঘুম অনুভব,
বসে থাকতে পাশে কাজ ফেলে রেখে সব
হঠাত পিঠে আওয়াজ হতো,
ধুপ-ধাপ-ধুম !
পরক্ষনেই উড়ে যেতো,
আমার চোখের ঘুম।
আর আছে ইতিহাস,
রাজা-রানী-কৃতদাস,
তোমার কৃপায় মা
করেছি তাতেও পাশ।
ডিগবাজি খেয়েছি মিথ্যে বলিনা
আগে তো জানতাম পাশ-ই করবো না
হঠাত স্বপ্ন যদি সত্যি হয়ে যায়
এমন অবস্থায় কে না নেচে যায়
মনের মাঝে বাজে orchestra
সেই অর্কেস্ট্রায় মাতাই আমি .... মাতাই আমি ।।
কতো বকেছো মা,
আমি কেঁদেছি মা,
তুমি কেঁদেছো মা
ছেলে মানুষ হলো না !
আর, তখন হয়তো ভেবেছিলে অপয়াটা-কে
বাড়ি থেকে ভাগালে, শান্তি আসবে
আজ বছর গেছে পাঁচেক পেরিয়ে
আছো হয়ত শান্তি তে মা...
তাই না মা ?
আর আমি এদিকে অশ্রুজলে,
ভেজাই আমার চোখ - গালগুলো কে
এ গালেই চুমু খেয়ে পাঁচ-ফিট-চার,
এসবেই জরিয়ে ভাবনা আমার।
ও মা ! শুনতে কি পাশ তুই তোর্ ছেলের কান্না, ও মা!
শুনতে কি পাশ তুই তোর্ ছেলের কান্না
মা,
শুনতে কি পাশ তুই .....ছেলের কান্না!
সকাল থেকে সন্ধ্যে বেলায়
তুমি আমার আশে-পাশে,
আমি তোমার কোলটি জুরে থাকবো ঘেষে
মা, আগে কেন এতো বকতে সে তো বুঝতে পারিনি
আজ যখন সময় গেছে পেরিয়ে, শোনায় বিদায়-ধ্বনি
ও মা ! শুনতে কি পাশ তুই তোর্ ছেলের কান্না, ও মা!
শুনতে কি পাশ তুই তোর্ ছেলের কান্না, ও মা?
তবে একটা কথা মা
শোনো না মা!
আমার এই কান্না,
তুমি বকবে মারবে বলে আমি আর কাঁদছি না
সেদিনের দেয়া শাস্তিতে অভিমানী ঠোঁট
আজ হয়েও স্বাধীন আমি করছি ছট-ফট
ও মা ! শুনতে কি পাশ তুই তোর্ ছেলের কান্না, ও মা!
মা তুমি মারবে বলে,
মারবে বলে ভাগতে গিয়ে, পরে গিয়ে
ঠোঁট ফাটিয়ে কেঁদেছি কতো
তুমি জানোনা মা
আরও কিছু কথা আছে,
বলা হয়নি মা
biscuit-এর কৌটো ছিলো আমার deewana
যদি সকালে এক প্যাকেট আনা হতো,
দুপুরের মধ্যেই ফুরিয়ে যেতো,
তবে বিশ্বাস করো মা
আমি আজকাল,
আগের মতো বিসকুট-ই খাই না
বড়ো হয়ে গেছে তোর ছেলে
বড়ো বড়ো চাহিদার মেলে,
বড়ো হয়ে গেছে তোর ছেলে,
তোর ছেলে মা !
(আজও মনে পরে যায়)
বাংলা পড়তে বসলে করতাম ঘুম অনুভব,
বসে থাকতে পাশে কাজ ফেলে রেখে সব
হঠাত পিঠে আওয়াজ হতো,
ধুপ-ধাপ-ধুম !
পরক্ষনেই উড়ে যেতো,
আমার চোখের ঘুম।
আর আছে ইতিহাস,
রাজা-রানী-কৃতদাস,
তোমার কৃপায় মা
করেছি তাতেও পাশ।
ডিগবাজি খেয়েছি মিথ্যে বলিনা
আগে তো জানতাম পাশ-ই করবো না
হঠাত স্বপ্ন যদি সত্যি হয়ে যায়
এমন অবস্থায় কে না নেচে যায়
মনের মাঝে বাজে orchestra
সেই অর্কেস্ট্রায় মাতাই আমি .... মাতাই আমি ।।
কতো বকেছো মা,
আমি কেঁদেছি মা,
তুমি কেঁদেছো মা
ছেলে মানুষ হলো না !
আর, তখন হয়তো ভেবেছিলে অপয়াটা-কে
বাড়ি থেকে ভাগালে, শান্তি আসবে
আজ বছর গেছে পাঁচেক পেরিয়ে
আছো হয়ত শান্তি তে মা...
তাই না মা ?
আর আমি এদিকে অশ্রুজলে,
ভেজাই আমার চোখ - গালগুলো কে
এ গালেই চুমু খেয়ে পাঁচ-ফিট-চার,
এসবেই জরিয়ে ভাবনা আমার।
ও মা ! শুনতে কি পাশ তুই তোর্ ছেলের কান্না, ও মা!
শুনতে কি পাশ তুই তোর্ ছেলের কান্না
মা,
শুনতে কি পাশ তুই .....ছেলের কান্না!
No comments:
Post a Comment